Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

“ভারতকে খণ্ড খণ্ড করার ডাক”—অস্ট্রিয়ান কূটনীতিকের পোস্টে উত্তাল দিল্লি

“ভারতকে খণ্ড খণ্ড করার ডাক”—অস্ট্রিয়ান কূটনীতিকের পোস্টে উত্তাল দিল্লি

“ভারতকে খণ্ড খণ্ড করার ডাক”—অস্ট্রিয়ান কূটনীতিকের পোস্টে উত্তাল দিল্লি

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ১০:৫৩ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ভারতের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক মন্তব্য নিয়ে আবারও সরব আন্তর্জাতিক অঙ্গন। এবার দেশটিকে ভেঙে ফেলার ডাক দিয়েছেন অস্ট্রিয়ার অর্থনীতিবিদ ও কূটনীতিবিদ গুন্থার ফেলিঙ্গার। শুধু তাই নয়, নিজেকে খালিস্তানপন্থীদের বন্ধু হিসেবেও দাবি করেছেন তিনি। তার এই বক্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারতের মোদি সরকার।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে ফেলিঙ্গার ভারতের মানচিত্র প্রকাশ করেন, যেখানে দেশটিকে একাধিক অংশে বিভক্ত দেখানো হয়। প্রস্তাবিত মানচিত্রে উত্তর ভারতকে খালিস্তান হিসেবে এবং মহারাষ্ট্র, গুজরাট, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ, কেরালা, তামিলনাড়ু ও উত্তরপূর্ব অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

পোস্টে তিনি লেখেন, “ভারতকে ভেঙে দিতে হবে। নরেন্দ্র মোদি রাশিয়ার লোক। আমাদের মুক্ত খালিস্তানের বন্ধু চাই।” তিনি আরও দাবি করেন, শিখ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে খালিস্তানের স্বাধীনতার পথ নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

তার এই উসকানিমূলক মন্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই নয়াদিল্লি থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। ভারতের কর্মকর্তারা এটিকে দেশের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপ বলে অভিযোগ তুলেছেন। ইতিমধ্যে মোদি সরকার ফেলিঙ্গারের এক্স প্রোফাইল ভারতে বন্ধ করে দিয়েছে। এখন সেখানে প্রবেশ করতে চাইলে দেখা যাচ্ছে—“আইনি কারণে অ্যাকাউন্ট স্থগিত।”

তবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ বিষয়ে অস্ট্রিয়া সরকারের কাছে কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জানানো হবে না, কারণ ফেলিঙ্গারকে তারা সরকারি প্রতিনিধি হিসেবে বিবেচনা করছে না।

এমন সময়ে এই মন্তব্য এল, যখন সম্প্রতি রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনায় ভারতের ওপর যুক্তরাষ্ট্র ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, ফেলিঙ্গারের এই বক্তব্য ইউরোপের সাম্রাজ্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এই মন্তব্য ভারতের ওপর কূটনৈতিক চাপ তৈরির কৌশল হতে পারে। আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ভারত এখন একদিকে যুক্তরাষ্ট্র–ইউরোপের কৌশলগত অংশীদার, অন্যদিকে রাশিয়ার সঙ্গেও ঐতিহাসিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে। তাই মোদি সরকারের রাশিয়া-ঘনিষ্ঠ অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ করতেই এই উসকানিমূলক মন্তব্য আনা হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/