Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

শ্রীপুরে অ্যাডহক কমিটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি

শ্রীপুরে অ্যাডহক কমিটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি

শ্রীপুরে অ্যাডহক কমিটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি

উপজেলা প্রতিনিধি, শ্রীপুর (গাজীপুর):
উপজেলা প্রতিনিধি, শ্রীপুর (গাজীপুর):

প্রকাশিত: ১১:৩০ ২০ নভেম্বর ২০২৪

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মুলাইদ উত্তরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য হিসেবে আওয়ামীলীগ অনুসারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শহিদুজ্জামান সেলিম এর প্রার্থীতা ঘোষণা করায় জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

সরেজমিনে অনুসন্ধান করে জানা গেছে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ২০১৫-২০১৭ সালের তেলিহাটি ইউনিয়ন শাখা ছাত্রলীগের একজন সংক্রিয় সদস্য হিসেবে যুক্ত ছিলেন শহিদুজ্জামান সেলিম। এছাড়াও ইতিপূর্বে মিটিং মিছিলে অংশগ্রহণ করা একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ছাত্রলীগে জড়িত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শহিদুজ্জামান সেলিম, এবং তৎকালীন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। এতে করে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামী দোসর পালিয়ে যাওয়ার পরও কি করে তিনি প্রতিষ্ঠানের দাতা সদস্য হিসেবে প্রার্থীতা ঘোষণা করে কাগজ পত্র জমা দিয়েছেন।

গত ২৪ অক্টোবর মুলাইদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবেদা আক্তার দুইজন প্রার্থীর কাগজ উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দিয়েছেন। ওই কাগজে শহিদুজ্জামান সেলিম (ছাত্রলীগ নেতা) ও সাদিকুল ইসলাম (ছাত্রদল নেতা) এর নাম রয়েছে। ওই প্রতিষ্ঠানের অন্যতম দাতা মৃত শরাফত আলী মেম্বার এর পরিবারের আটজন সদস্যের সমন্বয়ে সাক্ষরিত কাগজে সাদিকুল ইসলাম কে সমর্থন করেছেন।

শহিদুজ্জামান সেলিমকে প্রার্থী হওয়ার জন্য তথাকথিত বিএনপির নামধারী কিছু ব্যক্তি জড়িয়ে থাকার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। তবে বিএনপির দায়িত্বশীল নেতাকর্মীরা বলেছেন, স্বৈরাচার আওয়ামীলীগের কোন ব্যক্তি কোনভাবেই অ্যাডহক কমিটিতে থাকতে পারবেন না। এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর সরকারি বেসরকারি স্কুল ও কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি পলাতক। অধিকাংশ সভাপতি ছিলেন আওয়ামী লীগের পদধারী এবং সাবেক আমলা ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। পরিচালনা পর্ষদের অনুপস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা যায়। বেতন বিলে কে স্বাক্ষর করবেন, এ নিয়ে সৃষ্টি হয় জটিলতা।

সার্বিক বিবেচনায় গত ২০ আগস্ট দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে সরিয়ে দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।

এসব বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার ফাতেমা নাসরিন বলেন, আমার কাছে কেউ অভিযোগ কিংবা তদবির করেনি। 

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/