Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

ঢামেকে মদের বোতল ও পুলিশের সিলসহ আটক ৫

ঢামেকে মদের বোতল ও পুলিশের সিলসহ আটক ৫

ঢামেকে মদের বোতল ও পুলিশের সিলসহ আটক ৫

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, মোরনিউজবিডি.কম
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, মোরনিউজবিডি.কম

প্রকাশিত: ১২:০২ ১৫ আগস্ট ২০২৪

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ার্ড মাস্টারের রুমে অভিযান চালিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা। এ সময় রুম থেকে মদের বোতল, পুলিশের সিলসহ পাঁচজনকে আটক করেন শিক্ষার্থীরা। পরে তাদেরকে আনসার সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) দুপুরে ঢামেকের  জরুরি বিভাগের ওয়ার্ড মাস্টার রিয়াজ উদ্দিনের রুম ও জিল্লুর রহমানের রুমে অভিযান পরিচালনা করেন শিক্ষার্থীরা।
অভিযানে ওয়ার্ড মাস্টার রিয়াজের রুম থেকে মদের বোতল, পুলিশ কেসের সিল, ধারালো অস্ত্র, বেসরকারি হাসপাতালের ভিজিটিং কার্ড, আবাসিক হোটেলের ভিজিটিং কার্ড ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের তালিকা জব্দ করা হয়। এছাড়া ওয়ার্ড মাস্টার জিল্লুর রহমান বিভিন্ন জনের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে হাসপাতালে কাজের সুযোগ দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।

অভিযান পরিচালনাকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, আমরা খবর পেয়েছি জরুরি বিভাগে যারা চিকিৎসাসেবা নিতে আসে তারা বিভিন্ন ধরনের হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন। সেসবের সত্যতা নিশ্চিতে আমরা জরুরি বিভাগের ওয়ার্ড মাস্টার রিয়াজ উদ্দিনের রুমে অভিযান পরিচালনা করি। তিনি (রিয়াজ) স্বীকার করেন বিভিন্ন আইসিইউতে পাঠিয়ে প্রত্যেক রোগী থেকে ১ হাজার টাকা করে নেন।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, তার (রিয়াজ) রুমে কেন মদের বোতল পাওয়া যাবে। সে তো চিকিৎসক নয় তার কাছে কেন পুলিশ কেসে সিল পাওয়া যাবে। বিভিন্ন অবৈধ ছাত্রলীগ এবং অঙ্গ সংগঠনসহ বিভিন্ন নামের তালিকা কেন পাওয়া যাবে। বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের কার্ড আবাসিক হোটেলের ভিজিটিং কার্ডসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র তার কাছে কেন থাকবে।

এ সময় তার অন্যতম দুই সহযোগীকে আটক করে পরিচালকের রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পরিচালকের নির্দেশনায় তাদেরকে আনসার সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

আরেক শিক্ষার্থী বলেন, নতুন ভবনের ওয়ার্ড মাস্টার জিল্লুর রহমান তিনি বিভিন্ন লোকের থেকে তিন লাখ টাকা করে নিয়ে কাজে নিয়োগ দেন সেই অভিযোগে তাকেও ধরে আনা হয় প্রশাসনিক ব্লকে। পরে তিনি টাকা নেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন এবং এরপর তাকেও আনসার সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এছাড়া নতুন ভবন থেকে আরও একজনকে আটক করা হয়।


শিক্ষার্থীরা পরিচালকের কাছে অভিযোগের সঠিক তদন্ত দাবি করেন এবং তাদের বরখাস্তসহ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

পরে হাসপাতাল পরিচালক কনফারেন্স রুমে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি শিক্ষার্থীদের বলেন, আপনারা যেসব জিনিস তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করেছেন সেগুলো আমাদের কাছে জমা দিয়ে যান আমরা একটি কমিটি করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। তাদের বিরুদ্ধে নিয়মানুযায়ী যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার আমরা সেই ব্যবস্থাই নেব।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/