Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

“ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ চাই! ৫০ লাখ যুবক প্রস্তুত”— বিস্ফোরক ঘোষণা আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের

“ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ চাই! ৫০ লাখ যুবক প্রস্তুত”— বিস্ফোরক ঘোষণা আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের

“ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ চাই! ৫০ লাখ যুবক প্রস্তুত”— বিস্ফোরক ঘোষণা আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ১১:৩৫ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’র নায়েবে আমির ড. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের শুক্রবার (২৬/২৭ সেপ্টেম্বর) দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে কোনো আপস করবে না বলে জানান। ভারতের সঙ্গে সংঘাতের প্রসঙ্গ তুলিয়ে তিনি দাবি করেন, “আমাদের কমপক্ষে ৫০ লাখ যুবক ভারতের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার যুদ্ধ করবে।”


ডা. তাহেরের বক্তব্য উঠে আসে বাংলাদেশ আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন (কোবা) আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে — যেখানে তিনি বললেন, যদি কেউ ভাবেই যে জামায়াত ক্ষমতায় এলে পাশের দেশ ঢুকে পড়বে, তবে তিনি বরং চান “ঢুকে পড়ুক” যাতে তারা ১৯৭১ সালে দাবীকৃত বদনামের বিরুদ্ধে জনগণ নিজেদের প্রকৃত অবস্থান প্রমাণ করার সুযোগ পায়। তাঁর ভাষায়, তখন আমাদের “খাঁটি মুক্তিযোদ্ধা” হিসেবে প্রমাণ করার সুযোগ হবে।


তাহের আরও বলেন, যুদ্ধ পরিস্থিতি গড়ালে একটি সংগঠিত প্রতিরোধ গঠন করা হবে — তিনি দাবি করেন, “কমপক্ষে ৫০ লাখ যুবক” তাদের মধ্যে অংশগ্রহণ করবে; এক ভাগ গেরিলা যুদ্ধে যাবে, অন্যভাগ বিস্তৃত এলাকায় ছড়িয়ে পড়বে। তিনি এমন পরিস্থিতিতে ইসলামিক ঐতিহাসিক হাদিস ও ধারনাকেও উল্লেখ করে বলেন, রাসূল (সা.)-এর গাজওয়া সম্পর্কিত হাদিসের বাস্তবায়ন এক মহাপরিকল্পনার মতো দাঁড়াবে।


এ ঘটনার প্রেক্ষিতে বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয় যে—এই ধরনের যুদ্ধে উস্কানিমূলক ও অগ্নিপরিচয়ের ভাষা রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল এবং পারস্পরিক সম্পর্ক ব্যাহত করার সম্ভাবনা রাখে। রাজনৈতিক নেতাদের বিবৃতি দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে — এ বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কূটনীতিকদের সতর্কতা প্রয়োজন।

তাহের একে ছাড়াও যাকাতের অর্থনৈতিক ব্যবহার সম্পর্কে বক্তব্য দেন; তিনি বলেন, অফিসিয়ালি যাকাত আদায় করলে তিন থেকে চার বছরের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে দারিদ্র্য দূর করা সম্ভব—যাকাতের অর্থ দিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণের পরিকল্পনা সম্ভব বলে তিনি জানান। এছাড়া তিনি প্রবাসীদের আন্দোলন-সংগ্রামে অবদানের প্রশংসা করেন।


প্রতিক্রিয়া ও পরবর্তী সম্ভাব্য মাত্রা: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ওই বক্তৃতার বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পরে বিভিন্ন রাজনীতিবিদ, মানবাধিকার সংগঠন ও কূটনৈতিক মণ্ডলী মন্তব্য করতে পারেন। সরকারের কূটনীতি ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান যদি এ ধরনের বক্তব্যকে সংবেদনশীল মনে করে, ভবিষ্যতে আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা নিন্দা বা তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব। সংবাদিক ও পাঠকদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ যে—ঘটনা ও বক্তব্যের প্রামাণ্যতা যাচাই করে কথা বলা প্রয়োজন; এই প্রতিবেদনে ব্যবহৃত বিবৃতি স্থানীয় সংবাদসংস্থা ও সরকারি সংবাদসংস্থার প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে তুলে ধরা হয়েছে।

 

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/