Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

চার উপদেষ্টাকে নিয়ে ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা!

চার উপদেষ্টাকে নিয়ে ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা!

চার উপদেষ্টাকে নিয়ে ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা!

ছবি: সংগৃহীত

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, মোরনিউজবিডি.কম
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, মোরনিউজবিডি.কম

প্রকাশিত: ০৮:১৮ ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘আয়নাঘর’ হিসেবে পরিচিত গোপন বন্দীশালা পরিদর্শন করেছেন। মঙ্গলবার তিনি প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) যৌথ জিজ্ঞাসাবাদ সেল এবং র‌্যাব-২ এর সিপিসি-৩-এর ভেতরের সেলগুলো ঘুরে দেখেন।

পরিদর্শনের সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এবং স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

"আমরা দীর্ঘদিন ধরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের দাবি জানিয়ে আসছি। আজকের পরিদর্শন তদন্তের ক্ষেত্রে বড় অগ্রগতি।"
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো ছবিতে দেখা যায়, অধ্যাপক ইউনূস ‘আয়নাঘর’-এর বিভিন্ন কক্ষ ঘুরে দেখছেন। সেখানে তদন্ত কমিশনের সদস্য এবং কয়েকজন সাংবাদিকও উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৯ জানুয়ারি গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শনের অনুরোধ জানায়। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের পরিদর্শন অনুষ্ঠিত হলো।

সরকারের গঠিত এই কমিশন ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত গুমের ঘটনা তদন্ত করছে। ৪৫ কর্মদিবসের মধ্যে কমিশনকে প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।

"গুমের ঘটনাগুলো নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলও উদ্বিগ্ন। আশা করি, তদন্তের মাধ্যমে সত্য বেরিয়ে আসবে।" গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিচয়ে তুলে নেওয়ার পর নির্যাতন চালিয়ে ‘আয়নাঘর’-এ আটকে রাখা হতো।

বিএনপির দাবি, ২০১০ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত অন্তত ১ হাজার ২৪ জনকে গুম করা হয়েছে, যার মধ্যে ৭৮১ জনকে পরে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বর্তমানে ১৫৭ জনের কোনো খোঁজ নেই।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/