Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ, জনবিষ্ফোরণে নিহত শতাধিক

অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ, জনবিষ্ফোরণে নিহত শতাধিক

অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ, জনবিষ্ফোরণে নিহত শতাধিক

ছবিঃ সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক, মোরনিউজবিডি
নিজস্ব প্রতিবেদক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৭:৪৭ ৪ আগস্ট ২০২৪

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবি নিয়ে গড়ে ওঠা আন্দোলন রাজনীতির আগুন পেয়ে সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার পর সরকার থেকে নম্রতা দেখানো হলেও বিক্ষুব্ধদের দাবি ততদিনে আর কোটা সংস্কারে সীমাবদ্ধ নেই। আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার পতনের এক দফা ঘোষণা আসার পর রোববার প্রথম দিনেই রীতিমতো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে গোটা দেশ। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সারা দেশে শিক্ষার্থী, পুলিশ, রাজনৈতিক কর্মী ও সাধারণ মানুষসহ নিহত হয়েছেন শতাধিক বলে খবর পাওয়া গেছে। নিহতদের বড় অংশ আন্দোলনকারী। সহিংস হামলায় নিহত হয়েছে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানার ১৩ পুলিশ সদস্য। এ ছাড়া কুমিল্লায় আরও এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন শাসকদলের নেতাকর্মীও। আহত হয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। স্বাধীন বাংলাদেশ আগে কখনো এমন দিন দেখেনি।

 

সারা দিনই ঘণ্টায় ঘণ্টায় বেড়েছে নিহতের সংখ্যা। হামলা-সংঘর্ষ হয়েছে জেলায় জেলায়। পুরো দেশই যেন যুদ্ধক্ষেত্র। একই পরিস্থিতি ছিল রাজধানী ঢাকাতেও। পয়েন্টে পয়েন্টে সরকারি দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে ছাত্র-জনতার। আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ এবং সহযোগী বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করতে দেখা গেছে স্থানে স্থানে। তাদের হাতে রামদা সহ অন্যান্য দেশীয় অস্ত্রও ছিল। অন্যদিকে আন্দোলনকারীদের হাতে ছিল লাঠি। শনিবার আওয়ামী লীগ যখন কর্মসূচি ঘোষণা করে তখন থেকেই নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

 

রাতভর সরকার সমর্থকরা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন আন্দোলনকারীদের প্রতি। তারই প্রতিফলন দেখা গেছে গতকাল। দিনের শুরুতেই অবশ্য ছাত্র-জনতা শাহবাগের নিয়ন্ত্রণ নেন। এসময় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারীদের ধাওয়ার মুখে সরে যান। কিন্তু পরবর্তীতে তারা সংগঠিত হয়ে দিনভর বাংলামোটর থেকে গুলি করে। ক্রমশ সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে পুরো ঢাকায়। দেশের বিভিন্নস্থানেও সরকার সমর্থকরা হামলা চালান আন্দোলনকারীদের ওপর। কোথাও কোথাও আন্দোলনকারীরাও আওয়ামী লীগের অফিস এবং দলটির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালান। শ্বাসরুদ্ধকর এই পরিস্থিতিতে নতুন করে তিন দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সন্ধ্যা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বলবৎ করা হয়েছে কারফিউ।  দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে আজ ডাক দেয়া হয়েছে ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির। এই কর্মসূচির আওতায় সারা দেশ থেকে আন্দোলনকারীদের রাজধানীতে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে। বিরোধী দলগুলো ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে। 

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/