Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

আওয়ামী লীগ ফেরাতে জাতীয় পার্টির ব্যবহার হচ্ছে: আসিফ মাহমুদ

আওয়ামী লীগ ফেরাতে জাতীয় পার্টির ব্যবহার হচ্ছে: আসিফ মাহমুদ

আওয়ামী লীগ ফেরাতে জাতীয় পার্টির ব্যবহার হচ্ছে: আসিফ মাহমুদ

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ১২:৩০ ৩১ আগস্ট ২০২৫

জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। তাঁর দাবি, যেহেতু ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ’ গঠনের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে, তাই এবার জাতীয় পার্টির মাধ্যমে সেই চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

রোববার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দেখতে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আসিফ মাহমুদ বলেন, “জাতীয় পার্টি একটি চিহ্নিত ফ্যাসিবাদী দল। অতীতে তারা বারবার আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী সংসদকে বৈধতা দিয়েছে। ভারতের প্রেসক্রিপশনে তারা বাংলাদেশে কৃত্রিম সংসদ ও কৃত্রিম গণতন্ত্র তৈরি করেছে। এই চিহ্নিত ফ্যাসিবাদীদের সমর্থন দেওয়া মানে জনগণকে ধোঁকা দেওয়া। ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো এ ধরনের প্রচেষ্টা প্রতিহত করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।”

তিনি আরও অভিযোগ করেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের নামে অনেকে আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে রাজনৈতিক বা গণতান্ত্রিক সমাধান চান না। তাঁর ভাষ্য, “যদি ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সরকারি দল ও বিরোধী দলে রূপ নেয়, তাহলে সেটাই হবে প্রকৃত সমাধান। কিন্তু আওয়ামী লীগকে নানা ফরম্যাটে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা যদি সফল না হয়, তাহলে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা হবে।”

জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সরকার এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেয়নি। তবে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক চলছে। এদিনও প্রধান উপদেষ্টা কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও জুলাই অভ্যুত্থানে যুক্ত কিছু সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক করবেন। রাজনৈতিক দলগুলো এবং জনগণের মতামতের ভিত্তিতে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।

নুরুল হক নুরের ওপর হামলার প্রসঙ্গ টেনে আসিফ মাহমুদ বলেন, “এ ধরনের হামলা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ও ঘটেনি। অথচ এ সরকারের আমলেই এমন একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটল। এর দায় সরকারকেই নিতে হবে।” সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে তিনি জানান, “সরকার একটি শক্তিশালী তদন্ত কমিটি গঠনের কথা ভাবছে। এটি কোনো সাধারণ রাজনৈতিক কর্মীর ওপর হামলা নয়, বরং একটি দলের প্রধান নেতার ওপর হামলা। ভবিষ্যতে যাতে আর কেউ এমন ঘটনার সাহস না পায়, সরকার সেটি নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর।”
 

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/