Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

কুষ্টিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নিহত, আহত ১২

কুষ্টিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নিহত, আহত ১২

কুষ্টিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নিহত, আহত ১২

নিজস্ব প্রতিবেদক, মোরনিউজবিডি
নিজস্ব প্রতিবেদক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ১২:৫৮ ২৪ আগস্ট ২০২৪

কুষ্টিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. মামুন (৩৮) নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকালে সদর উপজেলার গোস্বামী দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আসাননগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মামুন একই ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য হাবিল উদ্দীনের ছেলে। এ ঘটনায় সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১২ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই গ্রামের ওহাব-গোলাপ পক্ষের সঙ্গে ইউপি সদস্য মামুন-ইয়াহিয়া গ্রুপের দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ লেগেই থাকত। কয়েক দিন আগে ওহাব পক্ষের কলিমুল্লাহ নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে মামুন গ্রুপের লোকজন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। এরই জের ধরে গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে দুই গ্রুপ আবারও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

দফায় দফায় সংঘর্ষ চলাকালে শনিবার প্রতিপক্ষের লোকজন ইউপি সদস্য মামুনের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তাঁর পায়ে ও কোমরে ধারালো কিছু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া ১০ থেকে ১২ জনকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মামুনের লাশ কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে দুই গ্রুপ পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। পুলিশের সঙ্গে পরে সেনাবাহিনীর টিম ঘটনাস্থলে আসে। হামলা ও লুটপাটের ভয়ে সবাই গ্রাম ছাড়ছে। এখনো উত্তেজনা চলছে।

গোস্বামী দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লাল্টু রহমান বলেন, ‘এটা কোনো রাজনৈতিক ইস্যু নয়। দুই গ্রুপের মধ্যে সব দলের লোকজন আছে। ওই গ্রামের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের দ্বন্দ্ব অনেক আগে থেকেই চলছে। এরই জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় আজ আমার পরিষদের এক সদস্য নিহত হয়েছেন।’

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার পরিদর্শক রাকিবুল হাসান বলেন, এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে। পরবর্তী সংঘর্ষ এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। থানায় হত্যা মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/