Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

কলারোয়ায় রাতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্পণ, দুপুরে ভাঙচুরের ঘটনা

কলারোয়ায় রাতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্পণ, দুপুরে ভাঙচুরের ঘটনা

কলারোয়ায় রাতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্পণ, দুপুরে ভাঙচুরের ঘটনা

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৭:২৬ ১৫ আগস্ট ২০২৫

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫০তম শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) গভীর রাতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। তবে এ ঘটনার পরদিন দুপুরে প্রতিকৃতিটি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, রাত আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে আওয়ামী লীগের ব্যানারে মো. রাসেল হোসেন নামের এক ব্যক্তি প্রতিকৃতিতে ফুল দেন। তার সঙ্গে থাকা আরেকজন পুরো ঘটনাটি মোবাইল ফোনে ধারণ করেন। এ সময় অন্য কারও উপস্থিতি শনাক্ত করা যায়নি।

কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম জানান, “গভীর রাতে দুজন এসেছিলেন—একজন ফুল দিয়েছেন, আরেকজন ভিডিও করেছেন।”

এদিকে শুক্রবার দুপুরে প্রতিকৃতিটি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাতক্ষীরা শাখার সাবেক আহ্বায়ক আরাফাত হোসাইন ফেসবুকে অভিযোগ করেন যে, প্রতিকৃতি ভাঙার সময় প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাধা সৃষ্টি করা হয়। তিনি পোস্টে লেখেন, “কলারোয়ায় মুজিবের প্রতিকৃতি ভাঙতে ইউএনওর বাধা। বাহ বাহ ইউএনও বাহ। ডিসি মোস্তাক আহমেদ কি আওয়ামী পুষতেছে?”

আরাফাত আরও লেখেন, “ইউএনও কীভাবে মুজিব রেখে অফিস করত? এই জুলাই বিপ্লবের পরেও তিনি কীভাবে বলেন, ‘ভাঙার দরকার নেই, এখানে আমরা অন্য কিছু বানাব।’”

অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জহুরুল ইসলাম জানান, “আমি আজ ছুটিতে আছি, কলারোয়ায় নেই। একজন ছাত্র প্রতিনিধি পরিচয়ে আমাকে ফোন দিলে আমি বলেছিলাম স্থাপনাটি ভাঙো না, আমরা সেখানে উপজেলার ম্যাপ লাগিয়ে দেব। প্রতিকৃতি ভাঙার ব্যাপারে কোনো বাধা দেওয়ার ঘটনা ঘটেনি।”

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/