Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

ইলন মাস্কের হাইপারসনিক ফাইটার: বিমান প্রযুক্তির নতুন বিপ্লব

ইলন মাস্কের হাইপারসনিক ফাইটার: বিমান প্রযুক্তির নতুন বিপ্লব

ইলন মাস্কের হাইপারসনিক ফাইটার: বিমান প্রযুক্তির নতুন বিপ্লব

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৮:০৮ ৩১ জুলাই ২০২৫

বিশ্বখ্যাত উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের নেতৃত্বে বিমান প্রযুক্তিতে শুরু হয়েছে এক নতুন বিপ্লব। তাঁর প্রতিষ্ঠিত সংস্থা SpaceX এবং Tesla Advanced Aviation যৌথভাবে তৈরি করেছে বিশ্বের প্রথম হাইপারসনিক ফাইটার জেট, যা সম্প্রতি সফলভাবে উড্ডয়ন করেছে। শব্দের গতির সাত গুণ, অর্থাৎ ঘণ্টায় প্রায় ৮,৬০০ কিলোমিটার বেগে উড়তে সক্ষম এই যুদ্ধবিমানটি ইতোমধ্যে প্রচলিত যেকোনো ফাইটার জেটকে (যেমন F-35, ম্যাক ১.৬) বহু গুণে ছাড়িয়ে গেছে।

এই নতুন যুদ্ধবিমানটি শুধু গতির দিক থেকেই নয়, বরং প্রযুক্তিগত বৈপ্লবিক পরিবর্তনের দিক থেকেও এক যুগান্তকারী উদ্ভাবন। এতে ব্যবহৃত হয়েছে অত্যাধুনিক র্যামজেট-স্ক্র্যামজেট ইঞ্জিন, যা উচ্চগতিতে অক্সিজেন ছাড়াই কাজ করতে পারে এবং বায়ুমণ্ডলের বাইরেও কার্যকর থাকে। বিমানটিতে রয়েছে উন্নত স্টিলথ টেকনোলজি, যার মাধ্যমে এটি শত্রুর রাডার ও ইনফ্রারেড সিস্টেমে প্রায় অদৃশ্য হয়ে থাকতে পারে।

অত্যাধুনিক এই ফাইটার জেট পরিচালিত হচ্ছে টেসলার AI ভিত্তিক ফুল সেলফ-ড্রাইভিং কন্ট্রোল সিস্টেম দিয়ে। এটি পাইলটের চেয়েও দশ গুণ দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম, বিশেষ করে যুদ্ধকালীন মুহূর্তে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায়। বিমানটি হাইপারসনিক মিসাইল বহন করতে পারে এবং শত্রু প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রতিক্রিয়া জানানোর আগেই আক্রমণ সম্পন্ন করতে সক্ষম।

২০২৫ সালের জুন মাসে এই যুদ্ধবিমানটির প্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইট সম্পন্ন হয় টেক্সাসের বোকা চিকা স্পেসপোর্ট থেকে। এটি পূর্বে রেকর্ডধারী নাসার X-43 (ম্যাক ৯.৬) এর সাথেও গতি প্রতিযোগিতায় নেমেছে। মার্কিন বিমানবাহিনী ঘোষণা দিয়েছে, তারা এই প্রযুক্তিকে ২০২৬ সালের মধ্যে অপারেশনাল করতে চায়।

বিশ্বজুড়ে এই আবিষ্কার নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। পেন্টাগন একে "ছয় নম্বর প্রজন্মের যুদ্ধবিমান" হিসেবে অভিহিত করেছে, যা সামরিক প্রযুক্তির এক বিশাল উল্লম্ফন নির্দেশ করে। ইতোমধ্যে রাশিয়া (আভানগার্ড) এবং চীন (DF-ZF) তাদের নিজস্ব হাইপারসনিক প্রোগ্রামকে আরও গতিশীল করেছে। অন্যদিকে, বোয়িং এবং লকহিড মার্টিন-এর মতো বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোও হাইপারসনিক প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ ও গবেষণা জোরদার করেছে।

ইলন মাস্ক বলেন,“এটি শুধু একটি যুদ্ধবিমান নয়, বরং ভবিষ্যতের যুদ্ধ, ভ্রমণ এবং প্রযুক্তিকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করবে।”

তাঁর মতে, আগামী ১০ বছরের মধ্যে এই প্রযুক্তির ভিত্তিতে তৈরি হবে হাইপারসনিক যাত্রীবাহী জেট, যা নিউ ইয়র্ক থেকে সিডনি মাত্র ২ ঘণ্টায় পৌঁছাতে পারবে। একইসঙ্গে এটি মহাকাশ পর্যটনকেও সহজ করে তুলবে, যা মানবজাতিকে এক নতুন হাইপারসনিক যুগে প্রবেশ করাবে।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/