Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

দিনভর উত্তাল ছিল পঞ্চগড়, যা যা ঘটেছে

দিনভর উত্তাল ছিল পঞ্চগড়, যা যা ঘটেছে

দিনভর উত্তাল ছিল পঞ্চগড়, যা যা ঘটেছে

পঞ্চগড়ে সংঘর্ষের আগুনে পুড়ছে গাড়ি।

নিজস্ব প্রতিবেদক, মোরনিউজবিডি
নিজস্ব প্রতিবেদক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৩:৪৫ ৫ আগস্ট ২০২৪

অহসযোগ আন্দোলনের প্রথম দিন আন্দোলনকারীদের দখলে ছিল পঞ্চগড় শহর। দিনভর চলা আন্দোলনের মাঝে পঞ্চগড়ে জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়সহ আওয়ামী নেতাকর্মী ও ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনার অভিযোগ উঠেছে।

রোববার (৪ আগস্ট) সকাল ১০টা থেকে এক দফা দাবিতে জেলা শহরের জজ কোর্ট এলাকা থেকে মিছিল স্লোগানে নিয়ে বের হন আন্দোলনকারীরা। পরে মিছিল নিয়ে জেলা শহরের শেরে বাংলা পার্ক এলাকায় এসে শেষ হয়।
এরপর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে জড়ো হন আন্দোলনকারীরা। এক পর্যায়ে তারা জেলা শহরের শেরে বাংলা পার্কে পঞ্চগড়-ঢাকা জাতীয় মহাসড়ক অবরোধ করেন। পরে মিছিল আর শ্লোগানে উত্তাল হয়ে উঠে গোটা এলাকা।
মিছিল আর শ্লোগানের এক পর্যায়ে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। বিচ্ছিন্নভাবে তারা লাঠিসোঁটা নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়, সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্য রেজিয়া ইসলাম, তার ছেলে জেলা আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত সম্রাট, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম, পৌর মেয়র জাকিয়া খাতুন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু মো নোমান হাসান, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান কাজী আল তারিক, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির উজ্জ্বল, কাউন্সিলর ও আওয়ামীলীগ নেতা শফিকুল ইসলাম, হাসনাত মো. হামিদুর রহমানসহ বিভিন্ন নেতার বাড়ি, গাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ চালান আন্দোলনকারীরা। বিক্ষুব্ধরা রওশনাবাগ এলাকার জেলা পুলিশের সদর সার্কেল অফিসেও ভাঙচুর চালান।
এসময় তারা সংবাদকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধাসহ লাঞ্ছিত করেন। আন্দোলনের ছবি তোলার অভিযোগে বিকেলে তারা পঞ্চগড় প্রেসক্লাবেও হামলা চালান। এর মাঝে আন্দোলনের শুরু হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সড়কের অবস্থান ছেড়ে চলে যান। বিকেল ৪টার দিকে শান্ত হন বিক্ষুব্ধরা। পরে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়। সেইসঙ্গে মাঠে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনীকে টহল দিতে দেখা গেছে। তবে শহরজুড়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটপাটের ঘটনা ঘটলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এছাড়া রোববার বিকেলের দিকে জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলা শহরের আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। অন্যদিকে রাত পর্যন্ত পঞ্চগড় সদর উপজেলার টুনিরহাট এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের বাড়ি ও দোকানপাটে হামলা ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে।
এদিকে সন্ধ্যা ৬টায় কারফিউ শুরু হলে শহরে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনীকে টহল দিতে দেখা গেছে। তবে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে মানুষজনকে সড়কে দেখা গেলেও রাত ৮টার পরে মানুষের উপস্থিতি কমতে শুরু করে।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/