শেখকে দিয়ে ভারত নিজের জন্য দিতে পারে, সেই একই ব্যক্তির জন্য তারা শেখার জন্য কুমিরের মায়াকান্না করছে বলে অভিযোগ করেছেন স্বরুপ জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাচিব রুহুল কবি রিজভী। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে বাঙালিদের বাড়ি পোড়ানো হচ্ছে, হিন্দু সম্প্রদায়ের পুলক মারা হচ্ছে, এ ধরনের ডাহা অসম, মিডর বোজাল নির্মাণ বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু প্রযুক্তির এই যুগে তারা সফল হতে পারছে না। তাই এখন হিংসা-প্রতিহিংসার বিদ্যুৎ প্রতিদিন তারা অপপ্রচার করছে।

০৭ ডিসেম্বর, শুক্রবার শনিবার ‘আমরা বিএনপি’-এর সহযোগিতায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্ভার ইনস্টিটিউট অপারেশন চিকিৎসান গণ-ভ্যুত্থানে একজন ব্যক্তি দেখতে গিয়ে সাংবাদিকদের বলেন।

রিজভী বলেন, ‘যে ভারতকে আমরা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, সাংবিধানিক জ্ঞানতা নিশ্চিত এবং অনেক গুণী-মানুষকে দেশ বলে জান —সেই দেশ এখন হিংসা ঘাতক এবং প্রচণ্ড রক্তপাসু মানুষের বাস করছে। শেখকে দিয়ে তারা নিজেরাই দেখতে পারে, সেই নিজের জন্যই তারা শেখার জন্য কুমিরের ইয়াকান্না করছে। খবর এখন সত্য হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, 'আজকের্ন বা পরিচয়ে যে দৃশ্যটি দেখালাম, তা বর্ণনা করা যায় না। আন্দোলনের সময় আমিগড়ে বেরিয়েছি, বের হয়ে অনেক এগিয়েছি। বর্বরতা, মর্মান্তিক যে দৃশ্যটি এত এত এত বুকফাটা কান্নার জন্য আসে। মনে হয়, আমার মনে হয়, আমার মনে হয় "হরর দেখা" দেখছি। এই পরিস্থিতি তৈরি করেছে পলাতক স্বরাচার। আর তাদের জন্য এত মায়াকান্না? তার জন্য আজকে ছেলেতে পড়ে’ শব্দে এসে মনের কথা বলার জন্য তারা প্রতিবাদ করবে।

ব্যক্তিগত এই ব্যক্তি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র। রক্তের দামে কেনা এই বাংলাদেশকে কেউ মাথা পেতে না। এই বাংলাদেশকে ভয় দেখা রাঙিয়ে নাজানু করা যাবে না। এই অপরাধীদের বিচার হবে, আমাদের ভাইদের পঙ্গু, যারা অপরাধ করেছে, তাদের ট্রাইব্যুনালে বিচার হবে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আমরা বিএনপি পরিবার’- আহ্বায়ক আতিকুর রহমান, সদস্যচিব মোকছেদুল মোমিন, উপদেষ্টা আশরাফ এর মালিক, সম্পূর্ণ সহপ্রচার দেওয়া আসাদুল করিম, বিপরীত দল মেহবুব মাসুম প্রমুখ।